Major Drop in Bangladeshi Patients Seeking Medical Care in Kolkata!

অশান্তির স্বাস্থ্যসেবায় প্রভাব

বাংলাদেশে চলমান অশান্তি কলকাতায় চিকিৎসা গ্রহণ করতে আসা রোগীদের অন্তর্ভুক্তিতে ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে, যেখানে ৬৯% হ্রাসের ঘটনা ঘটেছে। ইএম বাইপাসের চারটি prominant হাসপাতাল থেকে তুলনামূলক তথ্য, মধ্য নভেম্বরে থেকে মধ্য ডিসেম্বরের মধ্যে, এই উদ্বেগজনক প্রবণতাকে তুলে ধরে।

২০২৩ সালে, পিয়ারলেস, আরএন ট্যাগোর আন্তঃজাতিক হৃদরোগ বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট, ফোর্টিস এবং রুবির মতো হাসপাতালগুলি মাত্র 2,000 রোগী ভর্তি করেছে বাংলাদেশ থেকে, যা গত বছরের একই সময়ের প্রায় 6,300 থেকে একটি তীব্র অবনতি। পিয়ারলেস হাসপাতালের CEO উল্লেখ করেছেন যে, বাংলাদেশি রোগীদের চিকিৎসা গ্রহণের সংখ্যা ৩,১০০ থেকে কমে মাত্র ১,২৮৯ তে এসেছে, যা সংকটের সরাসরি প্রভাবকে প্রতিফলিত করে।

নভেম্বরে এই পতন স্পষ্ট হয়ে ওঠে, এবং আশঙ্কা করা হচ্ছে রোগী সংখ্যা নিম্ন স্তরে থাকার। নারায়ানা হেলথের COO আর ভেঙ্কটেশ অনুযায়ী, বাংলাদেশ থেকে ভর্তি রোগীদের সামগ্রিক সংখ্যা প্রায় ৭০% হ্রাস পেয়েছে।

ঐতিহাসিকভাবে, নভেম্বর থেকে জানুয়ারি মাসগুলো নির্বাচনী সার্জারির জন্য পছন্দনীয় ছিল। বর্তমানে, কলকাতায় আসা সামান্য বাংলাদেশি রোগীরা প্রধানত emergência চিকিৎসার প্রয়োজন।

মেডিক্যাল ভিসা পাওয়ার মতো বাধাগুলো, যা এখন প্রধানত গুরুত্বপূর্ণ কেসগুলির জন্য ইস্যু করা হচ্ছে, পরিস্থিতিটিকে আরও জটিল করে তুলেছে। কিছু রোগী চলাচলের জন্য ভয়ে তাদের চিকিৎসার প্রয়োজনগুলি স্থগিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ছাড়াও চলমান অশান্তির মধ্যে।

বাংলাদেশের অশান্তি এবং কলকাতায় স্বাস্থ্যসেবা অ্যাক্সেসে এর তীব্র প্রভাব

বাংলাদেশে চলমান অশান্তি কলকাতায় চিকিৎসা গ্রহণের জন্য রোগীদের সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস করেছে, যা ইএম বাইপাসের প্রধান হাসপাতালগুলির দ্বারা ৬৯% হ্রাস হিসেবে রিপোর্ট করা হয়েছে। এই পরিস্থিতি দেশের বাইরে চিকিৎসা প্রয়োজন এমন ব্যক্তিরা যেন নতুন চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হচ্ছে তা প্রতিফলিত করে।

### কলকাতার হাসপাতালগুলির বিস্তারিত পরিসংখ্যান

২০২৩ সালে, পিয়ারলেস, আরএন ট্যাগোর আন্তঃজাতিক হৃদরোগ বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট, ফোর্টিস এবং রুবির মতো শীর্ষস্থানীয় হাসপাতালগুলি বাংলাদেশ থেকে রোগী ভর্তি হতে নাটকীয়ভাবে হ্রাস পেয়েছে, মোট ভর্তি সংখ্যা মাত্র ২,০০০—গত বছরের একই সময়ের প্রায় ৬,৩০০ থেকে কম। বিশেষ করে, পিয়ারলেস হাসপাতালের CEO উল্লেখ করেছেন যে বাংলাদেশি রোগীদের সংখ্যা ৩,১০০ থেকে কমে মাত্র ১,২৮৯ হয়েছে, যা বর্তমান সংকট স্বাস্থ্যসেবা অ্যাক্সেসের উপর কিভাবে প্রভাবিত হচ্ছে তা তুলে ধরে।

### মূল তথ্য এবং প্রবণতা

1. **নির্বাচনী সার্জারিতে মৌসুমি প্রবণতা**: ঐতিহ্যগতভাবে, নভেম্বর থেকে জানুয়ারি মাসগুলো নির্বাচনী সার্জারির জন্য বৃদ্ধি পাচ্ছে। তবে, বর্তমান পরিস্থিতি জরুরি চিকিৎসার দিকে মোড় নিচ্ছে, কারণ বাংলাদেশ থেকে কম রোগী অ-সংকটজনক চিকিৎসার জন্য আসছে।

2. **অ্যাক্সেসের বাধা**: মেডিক্যাল ভিসা পাওয়ার ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য বাধাসমূহ, যা বাংলাদেশি রোগীদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রয়োজন, সমস্যা বৃদ্ধি করেছে। বর্তমানে, বেশিরভাগ মেডিক্যাল ভিসা কেবল জরুরি চিকিৎসার কেসের জন্য ইস্যু করা হচ্ছে, লঘু প্রয়োজনীয়তা রয়েছে এমন রোগীদের কলকাতায় যাওয়ার জন্য উৎসাহিত করছে না।

3. **রোগীদের উদ্বেগ**: অনেক রোগী চলমান অশান্তির মধ্যে চলাচলের জন্য উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন, যা তাদের প্রয়োজনীয় চিকিৎসা কার্যক্রম স্থগিত করতে বাধ্য করছে, স্বাস্থ্য সমস্যা বাড়িয়ে দিচ্ছে।

### অশান্তির সময় স্বাস্থ্যসেবা অভিবাসনের সুবিধা ও অসুবিধা

#### সুবিধা:
– বাংলাদেশে অপ্রাপ্ত বিশেষায়িত চিকিৎসা সুবিধা।
– কলকাতার হাসপাতালগুলিতে উন্নত চিকিৎসা ও প্রযুক্তি।

#### অসুবিধা:
– মেডিক্যাল ভিসা পাওয়ার ক্ষেত্রে বাড়তি জটিলতা।
– নিরাপত্তার উদ্বেগ ভ্রমণকে নিরুৎসাহিত করছে।
– ভ্রমণ এবং চিকিৎসার খরচের কারণে অর্থনৈতিক চাপ।

### ভবিষ্যদ্বাণী

যেহেতু বাংলাদেশে পরিস্থিতি অনিশ্চিত রয়ে গেছে, বিশেষজ্ঞরা কলকাতার স্বাস্থ্যসেবা খাতে বাংলাদেশ থেকে রোগীর সংখ্যা নিয়ে চ্যালেঞ্জের পূর্বাভাস দিচ্ছেন। হাসপাতালগুলিতে রোগীদের প্রয়োজনের সাথে মিল রেখে দূরবর্তী পরামর্শের উন্নতি এবং অধিক নমনীয় ভিসা নীতির খোঁজ নেওয়া প্রয়োজন হতে পারে।

### উপসংহার

বাংলাদেশের অশান্তি কলকাতায় স্বাস্থ্যসেবা অ্যাক্সেসের দৃশ্যপটকে গভীরভাবে পরিবর্তন করেছে, নির্বাচনী প্রক্রিয়া থেকে জরুরি চিকিসার দিকে তীব্র পরিবর্তন ঘটানো হয়েছে বাংলাদেশি রোগীদের মধ্যে। অ্যাক্সেসের প্রতিবন্ধকতা এবং ভ্রমণের আশঙ্কা মোকাবেলা করা মহামারি স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে যাওয়ার জন্য অপরিহার্য।

এই বিষয় এবং চলমান স্বাস্থ্যসেবা উন্নয়ন সম্পর্কে আরও তথ্যের জন্য আপনি হিন্দু তে যেতে পারেন।

# I C U patient #♥️♥️♥️

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।